মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার তাঁতপল্লিতে ঈদ সামনে রেখে কর্মব্যস্ততা তুঙ্গে। খুটখাট আওয়াজে মুখরিত তাঁতপল্লি যেন এক অনবরত সুরেলা ছন্দ তুলেছে। চলছে পবিত্র মাহে রমজান, এরপরই ঈদ এবং বাঙালির পয়লা বৈশাখের উৎসব।
সিরাজগঞ্জে ইঞ্জিন ও হস্তচালিত প্রায় সাড়ে ৩ লাখ তাঁত রয়েছে। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত কয়েক লাখ মানুষ। জেলার ৯ উপজেলাতেই কম-বেশি তাঁত রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কারখানা বেলকুচি, শাহজাদপুর, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলায়। হ্যান্ডলুম অ্যান্ড পাওয়ার লুম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে এ তথ্য জানা গ
অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম। চোখের সামনে ঠিক কতগুলো রঙিন সুতা নাচছে, তা গুনে শেষ করতে পারছিলাম না। বেনারসি তাঁতে একমনে শাড়ি বুনে চলেছেন এক তাঁতি। কাঠের তৈরি মাকু ডান থেকে বাঁয়ে, বাঁ থেকে ডানে ছুটে চলেছে সমানতালে। খটাখট না হলেও একটা শব্দ ও ছন্দ আছে তাতে। আমার চোখের সামনে তৈরি হচ্ছে একটা মিন্ট রঙের বেনারসি
লোডশেডিং ও রং-সুতাসহ কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির কারণে সিরাজগঞ্জে তাঁত কারখানাগুলোতে কাপড় উৎপাদনে ধস নেমেছে। এতে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাঁত কারখানাগুলো। জেলার ৩ লাখ তাঁত কারখানার মধ্যে ইতিমধ্যে ১ লাখ কারখানা বন্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ হ্যান্ডলুম অ্যান্ড পাওয়ার লুম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা।
দেশের অন্যতম বড় পাইকারি কাপড়ের হাট নরসিংদী সদর উপজেলার ‘শেখেরচর-বাবুরহাট’। কাপড় উৎপাদনের প্রাচুর্যের জন্য স্থানীয়ভাবে নরসিংদীকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ম্যানচেস্টার’। প্রায় ৮৫ বছর ধরে চলছে
বন্ধ হচ্ছে বগুড়ার তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প পণ্যমেলা। আগামী শনিবারের মধ্যেই কর্তৃপক্ষ মেলা গুটিয়ে নেবে বলে জানিয়েছেন রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার জিএসএম জাফরউল্লাহ্। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে এ কথা নিশ্চিত করেছেন বিভাগীয় কমিশনার...
চাঁপাইনবাবগঞ্জের লাহারপুর, শিবগঞ্জের হরিনগর ও কানসাটের বিশ্বনাথপুরে রয়েছে অসংখ্য তাঁতপল্লি। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে এবার কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে এসব কারখানায়।
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে কর্মমুখর হয়েছে উঠেছে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতপল্লি। মাকুর ও সানাইয়ের খটখট শব্দে মুখরিত তাঁতপল্লির প্রতিটি ঘর। করোনাকে পাশ কাটিয়ে ঈদকে কেন্দ্র করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন কারিগর ও ব্যবসায়ীরা।
ঈদ সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌলভীবাজারের মণিপুরি তাঁতশিল্পীরা। জেলার শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলার মণিপুরি এলাকায় ঘরে ঘরে নারীরা হাতে বুনছেন শাড়ি।
বাসাইলে তাঁতে শাল-চাদর বোনার কর্মযজ্ঞে এখন ব্যস্ত এ শিল্পে যুক্ত মালিক-শ্রমিকেরা। এ এলাকার তাঁতিদের তৈরি শাল-চাদর গুণে, মানে ও বাহারি ডিজাইনের কারণে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সারা দেশে। নানা সংকটেও সম্ভাবনাময় এ শিল্পের জনপ্রিয়তা বাড়ছে দিন দিন। এ অঞ্চলের সহস্রাধিক পরিবার শাল-চাদর তৈরি করে জীবিকা নির্বা
আধুনিকতার ছাপ না পড়ায় এখনো ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে তাঁত শ্রমিকেরা। করোনাকালে বিক্রি কমে যাওয়ায় তাঁরা আরও বেশি সংকটে দিন কাটাচ্ছেন।